বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশে যাতে আর কখনও ফ্যাসিবাদ, উগ্রবাদ ও চরমপন্থা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, সে বিষয়ে নারীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি বলেন, “নারীসমাজকে এখন থেকেই সতর্ক ও সচেতন থাকতে হবে। এ জন্য দেশের প্রতিটি মা-বোনের প্রতি আমি আহ্বান জানাই।”
বৃহস্পতিবার (৩০ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের আয়োজনে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে নারীর অবদান’ শীর্ষক এই সভাটি আয়োজন করা হয় জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের স্মরণে।
আলোচনা সভার শুরুতে মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস স্বাগত বক্তব্য রাখেন এবং শহীদ পরিবারের সদস্যদের সম্মাননা পদক প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শন করা হয়, যেখানে নারীদের ভূমিকা তুলে ধরা হয়।
তারেক রহমান বলেন, “বাংলাদেশ যেন আবার কোনো স্বৈরাচারী শক্তির হাতে না পড়ে, সেটা নিশ্চিত করতে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। শহীদদের রক্ত যেন বৃথা না যায়, সে জন্য ইনসাফভিত্তিক একটি বাংলাদেশ গঠনে আমাদের অঙ্গীকার থাকতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “পরিবারভিত্তিক উন্নয়নের লক্ষ্যে বিএনপি সরকার গঠন করতে পারলে প্রথম পর্যায়ে ৫০ লাখ প্রান্তিক পরিবারকে ‘ফ্যামিলি কার্ড’ দেওয়া হবে, যার মালিক হবেন পরিবারের নারী সদস্য। এটি নারী ক্ষমতায়নের একটি বড় ধাপ হবে।”
তারেক রহমান আরও বলেন, “আমার পরিবারও ফ্যাসিবাদের নির্মমতা অনুভব করেছে। আমার মা বেগম খালেদা জিয়া তাঁর সন্তান আরাফাত রহমান কোকোকে হারিয়েছেন। দেশের বহু নারী তাঁদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন, পরিবার বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এসবের অবসান ঘটিয়ে আমরা একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ পেয়েছি, এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।”
তিনি নারীদের শিক্ষা ও অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, “নারী-পুরুষের মধ্যে সমতা তৈরি না হলে সমাজ এগোবে না। নারীদের কর্মসংস্থান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে একটি সুস্থ ও মানবিক রাষ্ট্র গড়াই বিএনপির অঙ্গীকার।”
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, সেলিমা রহমান, জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব, অধ্যাপক তাজমেরী এস এ ইসলাম, তাহসিনা রুশদীর লুনা, শিরিন সুলতানা, সানজিদা ইসলাম তুলি ও বিশিষ্ট টক শো উপস্থাপক হাসিনা আখতার প্রমুখ।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশে যাতে আর কখনও ফ্যাসিবাদ, উগ্রবাদ ও চরমপন্থা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, সে বিষয়ে নারীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি বলেন, “নারীসমাজকে এখন থেকেই সতর্ক ও সচেতন থাকতে হবে। এ জন্য দেশের প্রতিটি মা-বোনের প্রতি আমি আহ্বান জানাই।”
বৃহস্পতিবার (৩০ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের আয়োজনে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে নারীর অবদান’ শীর্ষক এই সভাটি আয়োজন করা হয় জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের স্মরণে।
আলোচনা সভার শুরুতে মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস স্বাগত বক্তব্য রাখেন এবং শহীদ পরিবারের সদস্যদের সম্মাননা পদক প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শন করা হয়, যেখানে নারীদের ভূমিকা তুলে ধরা হয়।
তারেক রহমান বলেন, “বাংলাদেশ যেন আবার কোনো স্বৈরাচারী শক্তির হাতে না পড়ে, সেটা নিশ্চিত করতে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। শহীদদের রক্ত যেন বৃথা না যায়, সে জন্য ইনসাফভিত্তিক একটি বাংলাদেশ গঠনে আমাদের অঙ্গীকার থাকতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “পরিবারভিত্তিক উন্নয়নের লক্ষ্যে বিএনপি সরকার গঠন করতে পারলে প্রথম পর্যায়ে ৫০ লাখ প্রান্তিক পরিবারকে ‘ফ্যামিলি কার্ড’ দেওয়া হবে, যার মালিক হবেন পরিবারের নারী সদস্য। এটি নারী ক্ষমতায়নের একটি বড় ধাপ হবে।”
তারেক রহমান আরও বলেন, “আমার পরিবারও ফ্যাসিবাদের নির্মমতা অনুভব করেছে। আমার মা বেগম খালেদা জিয়া তাঁর সন্তান আরাফাত রহমান কোকোকে হারিয়েছেন। দেশের বহু নারী তাঁদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন, পরিবার বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এসবের অবসান ঘটিয়ে আমরা একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ পেয়েছি, এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।”
তিনি নারীদের শিক্ষা ও অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, “নারী-পুরুষের মধ্যে সমতা তৈরি না হলে সমাজ এগোবে না। নারীদের কর্মসংস্থান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে একটি সুস্থ ও মানবিক রাষ্ট্র গড়াই বিএনপির অঙ্গীকার।”
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, সেলিমা রহমান, জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব, অধ্যাপক তাজমেরী এস এ ইসলাম, তাহসিনা রুশদীর লুনা, শিরিন সুলতানা, সানজিদা ইসলাম তুলি ও বিশিষ্ট টক শো উপস্থাপক হাসিনা আখতার প্রমুখ।












